অনেকেই বাংলাদেশ থেকে কার্ড এর একাউন্ট খুলতে চায় ৷ সাধারণত এদেশে অন্য দেশের তুলনায় এসব অনলাইন কার্ড বা পেমেন্ট মাধ্যমের ব্যাংক একাউন্টগুলো খুলতে অনেক ঝামেলা হয়ে থাকে ৷ 

আবার অন্যভাবে বলতে গেলে এসব অনলাইন কার্ডগুলোর ও মেয়াদ বেশি দিন থাকে না ৷ যদিওবা অটো রিনিউ করে নেয়া যায় কিন্তু দুই কিংবা তিন বছর পর সেগুলো নিদিষ্ট শর্ত পূরণ করে আবার রিনিউ করার প্রয়োজন হয় ৷ কর্ডগুলো হল 
  • পেওনার মাস্টার-কার্ড ৷
  • একুয়া মাস্টার-কার্ড ৷
  • পেপাল একাউন্ট ৷
  • এমেরিকান এক্সপ্রেস ইত্যাদি

বাংলাদেশে মাস্টার কার্ড, bangladesh master card, bangladeshi mastercard, mastercard account bangladesh, বাংলাদেশে প্রথম মাস্টার কার্ড চালু করে কোন ব্যাংক, বাংলাদেশ থেকে মাস্টার কার্ড পাওয়ার উপায়, বাংলাদেশে মাস্টার কার্ড, মাস্টার কার্ড বাংলা;

অনলাইন এই কার্ডগুলোর কি কাজে ব্যবহৃত হয় ?

অনলাইনে কেনাকাটা করার জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন এই অনলাইন ব্যাংক কার্ডগুলো ৷ তাছাড়াও ফ্রিলান্সার দের পেমেন্ট নেয়ার সময় প্রয়োজন এই কার্ডটির৷ তাছাড়াও অনেক পেমেন্ট এর ক্ষেতে প্রয়োজন পড়ে এই কার্ড টি ৷ ডোমেইন কেনা , হোস্ট কেনা , ডোমেনগুলো বিভিন্ন মার্কেট-প্লেসে এড দেয়ার জন্য বিশেষ ভাবে প্রয়োজন এই কার্ড টির ৷ 

কি ভাবে খুলবেন নতুন একটি একাউন্ট ?

মাস্টার-কার্ড সহ আরও অন্যান্যও একাউন্ট খুলতে সাধারণত কিছু কাগজ বা ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন পড়ে ৷
অন্জ্যাক ক্ষেত্রেই পাসপোর্ট এবং NID আইডি কার্ডের কপি হলেই সাধারণত একাউন্টটি ওপেন বা শুরু করা সম্ভব ৷ নিকটস্থ কনও ব্যাংক এ গিয়ে দেখান আপনার ডকুমেন্টগুলো এবং বলুন আপনি কোন একাউন্টটি খুলতে চাচ্ছেন ৷ সেখানে ব্যাংক কর্মকর্তারা আপনার প্রয়োজনীয় জীনসপত্র গুলো বুঝে নিয়ে আপনাকে নিদিষ্ট একটা ফর্ম দিবে ৷ ফর্মটিতে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করুন ৷ সর্বশেষে ফর্মটি ব্যাংক কর্মচারীদের হাতে জমা দিন ৷ এবং কিছুদিন অপেক্ষা করুন ভেরিফিকেশন্স স্টেপ সম্পন্ন হওয়ার জন্য ৷ তারপর থেকেই আপনি চালিয়ে যেতে পারবেন আপনার কার্ডটি ৷ কিছু ক্ষেতে কার্ডটি পষ্ট অফিসের মাধ্যমে দেয়া হয় ৷ 
এভাবেই মূলত এই অনলাইন এ পেমেন্ট করার কার্ড একাউন্টগুলো খুলতে হয় ৷ তো দেরি কিসের খুলে ফেলুন একটা কার্ড একাউন্ট ৷ এবং লেগে পড়ুন অনলাইন এ আর্নিং করতে বিভিন্ন মার্কেট-প্লেস এ ৷